Cooch Behar 2002 Voter List West Bengal | কোচবিহার জেলার ২০০২ সালের ভোটার লিস্ট

 Cooch Behar District 2002 Voter List | কোচবিহার জেলার ২০০২ সালের ভোটার লিস্ট

পশ্চিমবঙ্গের উত্তরাঞ্চলের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী জেলা কোচবিহার (Cooch Behar)। এই জেলার প্রতিটি ব্লকের জন্য আলাদা আলাদা ২০০২ ভোটার লিস্ট প্রকাশ করেছে ইলেকশন কমিশন । ভোটার তালিকা অর্থাৎ Voter List 2002 এই জেলার নাগরিকদের পরিচয় ও গণতান্ত্রিক অধিকার সংরক্ষণের গুরুত্বপূর্ণ নথি।
এই প্রতিবেদনে আমরা কোচবিহার জেলার সমস্ত ব্লকের নামসহ ২০০২ সালের ভোটার লিস্টের তথ্য দেওয়া হলো -


Cooch Behar District All Block List (2002 Voter List)

কোচবিহার জেলার সমস্ত ব্লকের নাম দেওয়া হলো — প্রতিটি ব্লকের ২০০২ সালের ভোটার তালিকা আমরা নিচে দিয়ে রেখেছি । আপনার ব্লক এর ক্লিক করে পোলিং স্টেশন খুঁজে বের করুন Voter list of 2002 |  Cooch Behar District all block 2002 Voter List

ক্র.

ব্লকের নাম


1

MEKHLIGANJ


2

SITALKUCHI


3

MATHABHANGA


4

COOCH BEHAR NORTH


5

COOCH BEHAR WEST


6

SITAI


7

DINHATA


8

NATABARI


9

TUFANGANJ



২০০২ সালের ভোটার তালিকার গুরুত্ব

২০০২ সালের ভোটার তালিকা রাজ্যের পুরনো নির্বাচনী রেকর্ড হিসেবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই তালিকার মাধ্যমে SIR এর সময় এই লিস্টের প্রয়োজন হবে । সেই সময়কার নাগরিক তথ্য এই লিস্টে আছে । 

Voter List 2002 PDF বের করার উপায়

  • উপরের টেবিল থেকে আপনার ব্লকের নাম নির্বাচন করুন।

  • এবারে একটি পেজ খুলবে সেখানে আপনার ব্লকের সমস্ত পোলিং স্টেশন অর্থাৎ ভোট কেন্দ্রর নাম থাকবে সেখান থেকে আপনার ভোটকেন্দ্রর নাম খুঁজে বের করে ক্লিক করুন ।

  • এবারে আপনার ২০০২ সালের ভোটার লিস্টের PDF খুলে যাবে বা বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে।

  • আপনি সেটি Download করে রাখতে পারেন।



----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

কোচবিহার জেলা : Cooch Behar

ভারতের উত্তর-পূর্ব সীমান্তে জলপাইগুড়ি বিভাগের অন্তর্গত কোচবিহার জেলা। কোচবিহার জেলা প্রায় ত্রিভুজাকৃতি একটি ভূখণ্ড।

নামকরণ : ‘কোচ’ ও ‘বিহার’ দুটি শব্দের সমন্বয় হল কোচবিহার, যার সাধারণ অর্থ হল ‘কোচজাতির বাসভূমি’। আইন-ই-আকবরি ও বাহারিস্থান-ই-ঘায়িবিতে কোচ রাজ্যের উল্লেখ রয়েছে। ভারতের স্বাধীনের প্রাক্কালে এটি ছিল একটি ‘কোচ রাজ্য’।
তবে বর্তমানে কোচবিহার জেলার জন্ম ১৯৫০ সালে (১৯৫০, ২(১)(ক) ধারানুসারে ভারতভুক্তির পর)।


* নীলগিরি পর্বত, রেলওয়ে ও দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে ইউনেস্কোর World Heritage-এর স্বীকৃতি পেয়েছে।
** শিলিগুড়ির পশ্চিম দিকে অবস্থিত ‘কল্পলবাড়ি’ শহরটি একটি বিশেষ রাজনৈতিক আলোচনার নামে সবাই চেনে।


🏞️ কোচবিহার জেলা এবং তার সদর শহরের অবস্থান


জেলা অক্ষাংশ (Latitude) দ্রাঘিমাংশ (Longitude) সদর শহর অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ


কোচবিহার ২৬°৩২′২০″ উত্তর থেকে ২৫°৫৭′২০″ উত্তর পর্যন্ত ৮৯°৫৪′৩৫″ পূর্ব থেকে ৮৮°৪৭′৪০″ পূর্ব পর্যন্ত কোচবিহার ২৬°১৯′৮৬″ উত্তর ৮৯°২৩′৫৩″ পূর্ব



Source: District Census Handbook, 1961




🌍 সীমানা


এই জেলার উত্তরে জলপাইগুড়ি জেলা, দক্ষিণ ও পশ্চিমে বাংলাদেশ, পূর্বে অসম রাজ্য অবস্থিত।

এছাড়া এই জেলার সীমার মধ্যে রয়েছে ১১টি ছিটমহল (Enclaves / Chhitmahals), যেগুলি আগে বাংলাদেশের ভেতরে অবস্থিত ছিল।




🗺️ সীমান্ত


কোচবিহার জেলা ও বাংলাদেশের মধ্যে প্রায় ৪৫১.৪৫ কিলোমিটার দীর্ঘ আন্তর্জাতিক সীমান্ত রয়েছে।

এই জেলা বাংলাদেশের নীলফামারী, লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রাম জেলার সংলগ্ন।



🧭 থানাভিত্তিক সীমান্ত দৈর্ঘ্য


সীমান্তবর্তী থানার নাম সীমান্তের দৈর্ঘ্য (কিলোমিটারে)


হলদিবাড়ি ৩৮.৯ কিমি

মেখলিগঞ্জ (কোচবিহার সহ) ১৬১.৪৩ কিমি

মাথাভাঙা ৫০.১১ কিমি


ভূ-প্রকৃতি:


জেলাটি সম্পূর্ণরূপে সমতল ভূমির অধিকারী। হিমালয় থেকে নেমে আসা নদ-নদীগুলির পলি বালি সঞ্চয়ের ফলে জেলার ভূমি উর্বর। এ অঞ্চলে রয়েছে বহু খাল-বিল ও জলাশয়। জেলার বেশিরভাগ এলাকা উচ্চভূমি শীতলভূমি (পূর্বদিকে) এবং নিচু ভূমি নিম্ন দিনহাটা (পশ্চিমদিকে) এলাকায় বিভক্ত।


জলবায়ু:


জেলাটি জলবায়ুর দিক থেকে আদ্র উপ-উষ্ণমণ্ডলীয় অঞ্চলভুক্ত। এখানে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় এবং সেইসঙ্গে প্রায়ই শীত থাকে। শীতকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮°C. ও সর্বাধিক ৩৫°C. মধ্যে থাকে। শ্রীমন্তপুর সর্বাধিক উষ্ণতম ৩৭°C. ও সর্বনিম্ন ৮°C. থাকে।

জেলার গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাত ২,২০১.৯ মিমি। ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাস বাদে সারা বছর এখানে বৃষ্টিপাত দেখা যায়।



কোচবিহার জেলার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা


(তথ্যসূত্র: Meteorological Department, Govt. of India)


মাস ২০০৯ সর্বোচ্চ ২০০৯ সর্বনিম্ন ২০১০ সর্বোচ্চ ২০১০ সর্বনিম্ন ২০১১ সর্বোচ্চ ২০১১ সর্বনিম্ন ২০১২ সর্বোচ্চ ২০১২ সর্বনিম্ন ২০১৩ সর্বোচ্চ ২০১৩ সর্বনিম্ন


জানুয়ারি ২৮ ২৯ ২৭ ২৭ ২৮

ফেব্রুয়ারি ৩১ ১১ ৩২ ৩২ ২৮ ৩০

মার্চ ৩৬ ১৪ ৩৫ ১৪ ৩২ ১১ ৩০ ১০ ৩৪ ১৪

এপ্রিল ৩৬ ১৮ ৩৭ ১৮ ৩৮ ১৯ ৩৭ ১৮ ৩৬ ১৮

মে ৩৬ ২১ ৩৫ ২১ ৩৫ ২১ ৩৭ ১৭ ৩৮ ২০

জুন ৩৫ ২৫ ৩৫ ২৫ ৩৪ ২৩ ৩৪ ২৩ ৩৫ ২৫

জুলাই ৩৪ ২৪ ৩৪ ২৪ ৩৩ ২৪ ৩৪ ২৩ ৩৪ ২৪

আগস্ট ৩৪ ২৪ ৩৫ ২৪ ৩৪ ২৪ ৩৩ ২৩ ৩৩ ২৪

সেপ্টেম্বর ৩৪ ২৪ ৩৫ ২৪ ৩৪ ২৪ ৩৪ ২৪

অক্টোবর ৩১ ২১ ৩২ ২১ ৩২ ১৯ ৩৪ ১৯ ৩৪ ১৯

নভেম্বর ২৮ ১৩ ২৯ ১৩ ২৮ ১২ ৩০ ১২ ৩১ ১৩

ডিসেম্বর ২৮ ২৯ ২৭ ২৭ ২৮

সারা বছর ৩৭ ৩৭ ৩৮ ৩৭ ৩৮



Source: Meteorological Department, Govt. of India



কোচবিহার জেলার মাসিক বৃষ্টিপাত


(মিলিমিটার)


| মাস | সাধারণ | ২০০৯ | ২০১০ | ২০১১ | ২০১২ | ২০১৩ |

|------|---------|--------|--------|--------|--------|

| জানুয়ারি | ৯ | - | - | ৬ | ৭ | - |

| ফেব্রুয়ারি | ১৫ | - | - | ১১ | ১১ | ১৪ |

| মার্চ | ২৯ | ১২ | ৩৬ | ৫৬ | ৯ | ৫৮ |

| এপ্রিল | ১২৩ | ১০৮ | ৩৮৫ | ১৮৮ | ১৩৭ | ১৫৫ |

| মে | ৩২১ | ২৭৭ | ৩০০ | ২৪৪ | ২৪২ | ২৪২ |

| জুন | ৫৮০ | ৫১০ | ৭১১ | ৪১৩ | ৪৮৭ | ৪০৪ |

| জুলাই | ৭২০ | ৪০২ | ৮৬৩ | ৭৭৭ | ৭৭৯ | ৭২৭ |

| আগস্ট | ৫৩৬ | ৬২১ | ৫২৫ | ৪৭৪ | ৫৩১ | ৫৩৮ |

| সেপ্টেম্বর | ৪৮৯ | ১৯৫ | ৪৩৬ | ৪৫৬ | ৪৩৪ | ৩৯৭ |

| অক্টোবর | ১২৭ | ২৭০ | ৬১ | ২০ | ২৫৬ | ২০৭ |

| নভেম্বর | ১১ | - | ২ | - | - | - |

| ডিসেম্বর | ৮ | - | - | - | - | - |

| মোট | ৪০৬৯ | ২৪৮৮ | ৩৭৩৭ | ২৬৪১ | ৩৬৫৪ | ২৮৪১ |


Source: Meteorological Department, Govt. of India



নদ-নদী :


কোচবিহার জেলাটি নদীমাতৃক। পশ্চিমবঙ্গের আর কোনো জেলায় এত অধিক সংখ্যক নদ-নদী নেই।

নদ-নদীর সংখ্যা প্রায় ১৭টি।

প্রতিনিয়ত এদের গতিপথ পরিবর্তিত হচ্ছে। হিমালয় থেকে নেমে আসা বৃষ্টি ও পাহাড়ের পানিধারা গঙ্গায় মিশে যাওয়ার পথে এই জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।


দিস্তান, তোর্সা, কালজানি, রায়ডাক, গাদাধর, মানসাই, ঘুঘুমারি, শুলকিয়া, বক্সি, বালাসি, সানিয়া, ধরলা প্রভৃতি নদী উল্লেখযোগ্য।

নদীগুলি সাধারণত উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে প্রবাহিত।



বিপদ ও জনপদে :


নদীর পরিবর্তিত গতিপথ বিল ও জলাভূমির সৃষ্টি করেছে। যেমন – কোচবিহার ছাড়া, দারলা, বিলন ও ঘুঘুমারি বিল বিখ্যাত।



নদীর নামের পরিচিতি :


কোচবিহার জেলার নদীগুলি পূর্ণ বৃষ্টির জলে ভরা যায়। এখানকার অধিকাংশ অঞ্চল বালুময়, তবুও নদীর ধার ঘেঁষে জমির মাটি সবল ও উর্বর প্রকৃতির।

নদীগুলির বালি বড় দানাযুক্ত (course sand), তাই ইট ধরার উপযোগী বালি।

নদীর জলে ক্ষারত্ব স্বল্প (pH মান ৮.৪-৮.৫)।


বালুকার্ত্তার উৎপত্তি :


তরাই বনভূমি (ছাওস) অন্তর্গত ও জেলাটি এককালের ভূপৃষ্ঠে অবস্থিত।

জেলার গড় উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪৩.০ মিটার।

মাটির প্রকৃতি জলোদ্ধার আকারে, যা মোট এলাকার প্রায় ৩.০১%।

শিলা, বালু, দোআঁশ ও পলিমাটি দ্বারা গঠিত।


কৃষি :


কোচবিহারে প্রধান ধান, মণ, তেলবীজ, পাট, আখ, তামাক, শুষ্কনা লঙ্কা, আলু, তেলশস্য, ঘাস, ও সবজি (আলু, কচু) উৎপন্ন হয়।

রবি (শীতকাল) ও খরিফ (বর্ষাকাল) প্রধান মৌসুম।



🟢 এখন রাজ্যের মধ্যে অর্থনৈতিক দিক থেকে এই জেলা শীর্ষস্থানীয় নয়। যেমন – ইংরেজ শাসনের সময় এটি একটি স্বতন্ত্র রাজ্য ছিল। বর্তমানে জেলা কৃষিনির্ভর ও বন্যাপ্রবণ।

মোট কৃষিজমি (হাজার হেক্টর)-৩৩১.৭৫, মোট চাষের ব্যবহার (হাজার হেক্টর)-৮৬.৮১। উৎপাদন (হাজার টন)—ধান ৪৭৩.৫৬, গম—০.৬৫, অন্যান্য খাদ্যশস্য—১.৩৬, ডাল (হাজার টন)—১.৮, তেল (হাজার টন)—৩.০৫।

কোচবিহার জেলাটি আমাদের রাজ্যের শিল্প অনগ্রসর জেলাগুলির মধ্যে একটি। এই জেলায় একটি শিল্পাঞ্চল গড়ে তোলার জন্য আই আই ডি ২টি উদ্যান কেন্দ্র এ রয়েছে। প্রধান শিল্প, চালকল, সরষের তেল প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প, বেকারি, চিনি, প্লাস্টিক, মোমবাতি, কাগজের শিল্প, নাইলন ও রেডিমেড পোশাক, জুতো তৈরির শিল্প গড়ে উঠেছে। এছাড়া রাজ্য সরকারের বস্ত্র শিল্প তৈরির উদ্যোগে, মিনি চালকল সহ অন্যান্য ছোটো-ছোটো শিল্প স্থাপনের কাজ হাতে হয়েছে।
খাদি ও গ্রামীণ শিল্প : তাঁত, বেত, ডালি, শোলার হাতের কাজের হস্তশিল্প।

হস্তশিল্প : শীতলপাটি।

● ব্যাঙ্ক ও সমবায় : ব্যাঙ্কের সংখ্যা-১১১, গ্রামীণ শাখা পিছু জনসংখ্যা (হাজার)-২৪, প্রাথমিক কৃষি সমবায় সমিতির সংখ্যা-২৭১।
● স্বাস্থ্যব্যবস্থা : হাসপাতালের সংখ্যা-৪৫, পরিবারকল্যাণ কেন্দ্র (গ্রামীণ)-৬, শহুরে-৩।
● জনসংখ্যা : এই জেলার জনসংখ্যা পশ্চিমবঙ্গের জনসংখ্যার ২.৭৬ শতাংশ।
● যোগাযোগ ব্যবস্থা :
(ক) রেলপথ : এই জেলার রেলপথের দৈর্ঘ্য (৫৩ কিমি)। মিটারগেজ (৩৯ কিমি) রেলপথ প্রায়ই জনপদগুলিকে হালদিবাড়ি শাখা এবং কোচবিহার-নিউকোচবিহার শাখা হল যথাক্রমে হালদিবাড়ি থেকে আলিপুরদুয়ার পর্যন্ত প্রসারিত হোন মিটারগেজ শাখা।
(খ) সড়কপথ : ১নং জাতীয় সড়ক (দৈর্ঘ্য ৫৬ কিমি)। এই জেলার মধ্যে দিয়ে অসংখ্য দিক দিয়ে বিস্তৃত। রাজ্যসড়ক (১২৫ কিমি) জেলা সড়কের দৈর্ঘ্য ৩২৩ কিমি।

● শিক্ষা প্রতিষ্ঠান : প্রাথমিক স্কুল—১৩০৮টি, মাধ্যমিক স্কুল—১৪৩টি, উচ্চমাধ্যমিক স্কুল—৭৮টি, মাদ্রাসা ৩টি, মহাবিদ্যালয়—৫টি, শিক্ষক-শিক্ষণ-প্রশিক্ষণ কলেজ—৩টি, জুনিয়র শিক্ষক-শিক্ষণ কলেজ—৪টি, পলিটেকনিক—১টি, প্যারামেডিক্যাল প্রশিক্ষণ কেন্দ্র—১টি, শিল্প প্রশিক্ষণ কেন্দ্র—১টি, কৃষি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র—১টি।

● প্রশাসনিক কাঠামো : মহকুমা—৫টি (কোচবিহার সদর, দিনহাটা, মাথাভাঙ্গা, তুফানগঞ্জ, মেখলিগঞ্জ), জেলার সদর কোচবিহার, গ্রাম পঞ্চায়েত—১২৮, গ্রামের সংখ্যা—১১০৫, পঞ্চায়েত সমিতি—১২, থানার সংখ্যা—৩১, ব্লক পরিষদ—১২, পৌরসভা—৩টি, লোকসভা আসন—১টি, কোচবিহার (SC)।

● উপভাষা : রাজবংশী, বাংলা, রাজবংশী, কুচ।

● লোকাচার : (i) মনসাপূজা ও শীতলা পূজা, (ii) বাগদেবতা, (iii) জাঠ দেবতা, (iv) গায়েবড়া, (v) বেহুলা ও লখা সেবার পালা, (vi) রাজা উৎসব, (vii) কালীপূজা ও দুর্গা, (viii) উত্তরবঙ্গের মেলা, (ix) সোল সোয়রী মেলা, (x) ভাওয়াইয়া, (xi) হাতিমতিমতাই, (xii) কুশান পালা।

● প্রধান স্থান : মদনমোহন মন্দির, আনন্দময়ী কালী মন্দির, বড়দেবতা মন্দির বা দেবীস্থল, শাহজাহানের দরগা (পানিশালা), কোচবিহার রাজবাড়ি, রাজবাড়ির বৈকুণ্ঠনাথ মন্দির, ঘুঘুমারির শিব মন্দির, চিলাপাতা অরণ্য, কামাখ্যাগুড়ির দরগা (বকুলতলা), সাগর নিকেতন মন্দির (চাপাতলা), কামাখ্যাগুড়ির শিব মন্দির, একুশ নম্বর দরগা (বকুলতলা), সরস্বতী মন্দির, রামতলা মন্দির।

Mr. Kishore

Hi, আমি Kishore, পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে সরকারি বিভিন্ন তথ্য সহজ বাংলা ভাষায় পৌঁছে দেওয়াই আমার একমাত্র লক্ষ্য। তাই SarkariSuvidha.in এর মাধ্যমে আপনি পাবেন নির্ভরযোগ্য ও সঠিক তথ্য সবসময়। 📢"প্রতিদিন আপনাদের জন্য বিনামূল্যে তথ্য দিচ্ছি — আজ আপনি কি আমাকে একটু সাহায্য করবেন? 📢"Donate Us সাহার্য্য করুন

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post